কার্বাইড
যুক্ত ফল সহজেই চেনা
যায়। কেননা
প্রাকৃতিক ভাবে পাকা ফলের
রঙ কিছুটা সবুজ কিছুটা
হলুদ হয়ে থাকে ।
কিন্তু কার্বাইড মেশানো ফল আগাগোড়া
সম্পূর্ণ হলুদ হয়ে যায়। আপনার দেখে
মনে হয় আম পেকে
টসটস করছে, কিন্তু আসলে
তা কার্বাইড যুক্ত।
ফরমালিন
যুক্ত ফলে তার প্রাকৃতিক
সুবাস থাকে না।
বদলে ঝাঁঝালো এক প্রকার গন্ধ
থাকে। ফলের
বোটার অংশটি নাকের কাছে
ধরুন। যদি
প্রাকৃতিক গন্ধ না পান
বা ঝাঁঝালো গন্ধ নাকে লাগে
তাহলে নিশ্চিত রূপেই তাতে ফরমালীন
আছে।
প্রাকৃতিক
ভাবে পাকানো ফল স্বাদে
পুরোটাই মিষ্টি হবে।
কিন্তু ওষুধে পাকানো বা
সংরক্ষণ করা ফলের এক
অংশ মিষ্টি, অন্য অংশ টক
হবে।
স্বাভাবিক
ফল পেকে যাওয়ার পর
ফ্রিজে রাখা না হলে
স্বভাবতই পচে যাওয়া শুরু
করবে। কিন্তু
ফরমালিন যুক্ত ফল ফ্রিজে
না রাখলেও পচবে না।
লিচুর
রঙ কাঁচা অবস্থায় হবে
সবুজ, পেকে গেলে ইট
রঙের। এখন
গাছে থাকা অবস্থায় রাসায়নিক
দেয়ার কারনে তার রং
হয়ে যায় ম্যাজেন্টা ।
এই ধরনের লিচু দেখতে
ভালো দেখায়, কিন্তু খেতে নয়। আর
স্বাস্থ্যের জন্য চরম হানিকারক
তো বটেই। তাই
ম্যাজেন্টা রং এর লিচু
কিনবেন না একদম। ওষুধ দেয়া লিচুতে
স্বাভাবিক স্বাদ বা গন্ধ
থাকে না। কেমন
যেন বিশ্রী ঝাঁজালো ভাব
থাকবে, আর রসালো হবে
না।
চেহারা দেখে ফল কিনবেন না। বিশেষ করে আম। অনেকেই দাগহীন মোলায়েম চেহারা দেখলেই আম কিনে ফেলেন। আমের চেহারা শতভাগ দাগহীন হওয়ার অর্থ যে একে কাঁচা অবস্থায় পাড়া হয়েছে এবং ওষুধ দিয়ে পাকানো হয়েছে।
ফরমালিন যুক্ত ফলে মাছি, মৌমাছি ইত্যাদি পতঙ্গ বসে না। মাছি বা পতঙ্গের উপস্থিতির অর্থ ফলটি রাসায়নিক বিহীন।
চেহারা দেখে ফল কিনবেন না। বিশেষ করে আম। অনেকেই দাগহীন মোলায়েম চেহারা দেখলেই আম কিনে ফেলেন। আমের চেহারা শতভাগ দাগহীন হওয়ার অর্থ যে একে কাঁচা অবস্থায় পাড়া হয়েছে এবং ওষুধ দিয়ে পাকানো হয়েছে।
ফরমালিন যুক্ত ফলে মাছি, মৌমাছি ইত্যাদি পতঙ্গ বসে না। মাছি বা পতঙ্গের উপস্থিতির অর্থ ফলটি রাসায়নিক বিহীন।
তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট।
No comments:
Post a Comment